Monday, February 21, 2011

চেনা ও অচেনা

এটি একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লেখা

মিলু সাতসকালেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পরলো আজ কলেজের নবীনবরন ৎসব মি
লুদের ব্যাচ এবার ফাইনাল ইয়ার তাই জুতোসেলাই, চন্ডীপাঠ আরও যা যা কাজ আছে সবই ওদের ঘাড়ে মিলু, ওর বেস্টফ্রেন্ড অদিতি আরও ছয়জন ছেলেপিলে মিলে একটা গ্রুপ ওরা স্টেজ ডেকরেশনের দায়িত্বে আছে রাস্তায় নেমে মিলু দৌড়াতে শুরু করলো লেট হয়ে গেছে, অদিতিটা ঝাড় দেবে তারাতাড়ি অদিতিদের বাড়ি পৌঁছে একসাথে অটোতে যাবে দুই অভিন্নহৃদয় বন্ধু
বিকেলবেলা থেকে নবীনবরন অনুষ্ঠান শুরু হলো কলেজের পিছনের মাঠে অথিতিরা আসতে শুরু করলেন, তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ আবার এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, তাঁদের আজ সম্বর্ধনা দেওয়া হবে মিলু আজ তার মায়ের একটা ধনেখালি শাড়ী পড়েছে সাথে ম্যাচিং ব্লাউজ দুপুরে দুঘন্টার জন্য বাড়ি এসে মায়ের হালকা বকাবকি শুনতে শুনতে স্নান-খাওয়া করেই সাজগোজ করে আবার দৌড়েছে কলেজে অনেক ছেলেরা সরাসরি বা আড়চোখে তাকিয়ে দেখছিল ওকে টুলটুলে মুখ, সাড়ে পাঁচফুট ছুঁইছুঁই, স্বাস্থ্যবতী একুশ বছরের মিলুকে অনেক ছেলেই ট্রাই করেছে, কিন্তু কাউকেই পাত্তা দেয় নি মনে ধরেনি কাউকে সেভাবে ওর বেস্টফ্রেন্ড অদিতি অবশ্য একটা বয়ফ্রেন্ড জুটিয়েছে সম্প্রতি সন্ধ্যেবেলা অনুষ্ঠান বেশ জমে উঠলো খুব সুন্দর ভাবে স্টেজ সাজিয়েছে মিলুরা, অনেকেই প্রশংসা করেছে কাজের একটু টয়লেটে যাওয়া প্রয়োজন হয়ে পরেছিল মিলুর অদিতিকে বলে লেডিস-রুমে এল স্বাভাবিকভাবেই কেউ নেই সেখানে, সবাই অনুষ্ঠান দেখছে বাইরে করিডরে টিউব জ্বলছে মিলু দেখলো লেডিস-রুমের আলো জ্বলছে না, কিন্তু ভিতরের টয়লেটের আলো এসে পড়েছে রুমের মধ্যে মিলু আর রুমের আলো জ্বালালোনা- এখুনি তো বেরিয়ে যাবে- ভেবে টয়লেটে ঢুকলো
টয়লেটের দরজা খুলে এসে বেরিয়ে শাড়ীর আঁচলটাকে কাঁধের উপর ঠিকমতো পিন দিয়ে লাগাতে যাবেঠিক এইসময় মিলুর মনে হল পিছনে কেউ এসে দাঁড়িয়েছে পিছন ফিরে দেখতে যাবার আগেই কেউ যেন মিলুর মুখ চেপে ধরল শক্ত হাতে চমকে উঠল মিলু, ছাড়াবার চেষ্টা করল নিজেকে কিন্তু আগন্তুক পুরুষটি বলবান মুখ চেপে ধরেই মিলুকে টানতে টানতে নিয়ে চললো লেডিস-রুমের পিছনের অংশটায় উপুড় করে আছড়ে ফেললো মিলুকে মেঝেতে আর একটা কাপড় বা রুমাল জাতীয় কিছু দিয়ে চট্ করে মিলুর মুখটা বেঁধে দিল- চেঁচাবার উপায় রইল না আর এবার কামুক পুরুষটি শুরু করল মিলুকে নিপীড়ন করা নিজেকে ছাড়ানোর আপ্রান চেষ্টা করল মিলু, কিন্তু পুরুষটি ছাড়লো না তাকে, চি করে ফেলে তীব্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়লো মিলুর উপর ছিঁড়ে দিল তার একুশ বছরের নরম বুকের বক্ষাবরণী, হাতদুটিকে পিছমোড়া করে চেপে ধরল এক হাতে, অন্য হাতে মিলুর উরুসন্ধি পর্য্যন্ত শাড়ী গুটিয়ে তুললো এবং সম্পুর্নভাবে পেনিট্রাইজ করলো নিজেকে ওর আদ্যন্ত কুমারী শরীরে একটা তীব্র ব্যথার ঝলকানি বয়ে গেল মিলুর দেহে, যোনিপথের মধ্যে লঙ্কাবাটার মত জ্বলতে লাগলো ওর যন্ত্রনায় চোখ দিয়ে জল বেরিয়ে এল মিলুর ক্রমশ অবশ হয়ে এল মিলুর শরীর মন ওর শরীরের উপরে ঝুঁকে পড়ে কামুক পুরুষটি সজোরে সম্ভোগ করছিলো ওকে জ্ঞান হারানোর ঠিক আগে ঘরের আবছা আলোয় মিলুর দৃষ্টিতে ভেসে উঠলো সম্ভোগকারী পুরুষটির বাঁ কাধ একটি মাঝারি লাল জরুল সেখানে, যেন সমুদ্রের মাঝখানে একটি দ্বীপ
-              হ্যাঁ, বল মামোবাইলে কলটা ধরে বলল মিলু  - কিরে, আজকে তোকে দেখতে আসবে, ভুলে গেলি?-  মিলুর মা একটু উত্তেজিত গলায় বললেন  - তোর অফিসের কাজ কি আর শেষ হয়না ?-
-            না মা, এখুনি বেরুছি অফিস থেকে মিটিং চলছিল তাই দেরী হল একটু, সঅঅঅঅরি মাআআআদুরে গলায় বলে মিলু পঁচিশে পা দেওয়া এমএনসিতে চাকরিরতা জুনিয়র সফটওয়্যার ডেভলপার মিলুর জন্য তার বাড়ি থেকে বেশ কিছুদিন ধরেই সম্বন্ধ দেখা চলছিল তার বিয়ের জন্য সম্প্রতি একটি পাত্রকে পছন্দ করেছেন বাড়ির গুরুজনরা, ছবি দেখে মিলুও আজ পাত্রের বাড়ি থেকে দেখতে আসছে মিলুকে পছন্দ হলে পাকাকথা হবে চটজলদি বাড়ি পৌঁছাল মিলু, মায়ের চাপা বকাবকি শুনতে শুনতে বাথরুমে ঢুকলো ফ্রেশ হয়ে বিয়ের ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য নিজেকে তৈরি করতে ইতিমধ্যে পাত্রপক্ষ হাজির হল পাত্র নিজে, তার বাবা-মা ছোটমামা কথাবার্তা হল দুপরিবারের মধ্যে পাত্রের সাথে কথা বলে মিলুরও পছন্দ হল মিলুর চেয়ে বছর দুয়েকের বড় হবে ছেলেটি সুন্দর স্বাস্থ্য, হ্যান্ডসাম চেহারা চাকরিতে খুব তারাতাড়িই উন্নতি করেছে, এখন একটা  এমএনসির অ্যাসিসট্যান্ট চিফ প্রোডাকশন ম্যানেজার খুবই সপ্রতিভ, কথাবার্তায় যথেষ্ট চৌখশ আরও বড় কথা ছেলেটি মিলুদের কলেজের প্রাক্তন ছাত্র বড়দের থেকে একটু দূরে বারান্দায় বসে ব্যক্তিগতভাবে ছেলেটির সাথে কথা বলল মিলু, ভাল লাগল তার ভাবনাচিন্তা করে রাত্রে শোওয়ার আগে মাকে জানিয়ে দিল তার সিদ্ধান্ত দুপরিবারের মধ্যে পাকাকথাও হয়ে গেল কয়েকদিন পরে মাসতিনেক পরে বিয়ের দিন ঠিক হল বিয়ের আগে দুএকবার রেস্টুরেন্টে, কফিশপে, শপিংমলে ছেলেটিকে মীট করল মিলু, যা আজকালকার দিনে প্রায় সবাই করে রাত্রে শুতে যাবার আগে কোনকোনও দিন ফোনে রোম্যান্টিক কথাও হতো দুজনের এতে করে মিলুর ভালবাসা বেড়ে গেল ছেলেটির উপর তারপর ঠিক লগ্নে শানাইয়ের সুরে, রোশনাই করে শুভকাজ মিটেও গেল আনন্দসহকারে অদিতি অন্য বন্ধুরা ব্যাপক হইহুল্লোর করলো ফুলশয্যার রাতে দুজনের ঘনিষ্ঠতা হালকাই ছিল কারন দুজনেই ক্লান্ত ছিল সারাদিনের ধকলে পরের দিনই দুজনে বেরিয়ে পরলো হনিমুনে, দুজনে দুজনকে একান্তভাবে আবিষ্কার করতে বিকালে ট্রেন ধরে পরেরদিন সকালে ওরা পৌঁছালো এক ফরেস্টবাংলোতে দুপুরবেলায় দুজনেই একটু ঘুমিয়ে নিল যাতে কিনা রাত জাগতে কষ্ট না হয় মিলু ভিতরে ভিতরে আনন্দিত হয়ে উঠছিল, আজ তাদের ভালবাসার প্রথম রাত কিন্তু বছর চারেক আগে ঘটে যাওয়া একটা যন্ত্রনামুখর স্মৃতি মনের মধ্যে খোঁচা দিচ্ছিলো মাঝে মাঝে চারবছর আগে এক রাতে মিলু হারিয়েছিল তার সবচেয়ে মূল্যবান নারীসম্পদ, যা কিনা সে ভালবাসার সাথে তুলে দিতে পারত তার স্পেশাল মানুষটির হাতে  সেই রাতে জ্ঞান ফিরে পেয়ে মিলু নিজেকে আবিষ্কার করেছিল লেডিস-রুমের পিছনদিকে একটা বেঞ্চের পিছনের মেঝেতে পরনের ব্লাউস ব্রা ছিন্নভিন্ন, ছেঁড়া শাড়ীটা কোমর পর্যন্ত গোটানো সারা দেহে সুঁচ ফোটানোর মত যন্ত্রনা, তীব্রভাবে তলপেটের নিচে তার গোপনাঙ্গে যেখান থেকে চুঁইয়ে পড়েছে রক্ত উরুসন্ধি উরুতে রক্ত চটচটে তরল জাতীয় কিছু লেগে রয়েছে বুকের মধ্যে থেকে একটা হাহাকার ভরা কান্না উগরে এসেছিল মিলুর খুব সম্ভবত লেডিস-রুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ করে দিয়েছিলো পশুটা ঘটনাটা ঘটে যাবার পরও খুব সম্ভব কেউ এই রুমে আসেনি বা এলেও বেঞ্চের পিছনে অন্ধকারে আলুথালুভাবে পড়ে থাকা মিলুকে দেখেনি কোনরকমে উঠে দাঁড়িয়ে পোশাকআশাক ঠিক করে নিয়ে আলো-অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে নিজের ব্যাগটা খুঁজে বের করেছিলো মিলু মোবাইলটা বের করে অদিতিকে ফোন করেছিলো স্টেজের সামনে থেকে দৌড়ে এসেছিল অদিতি, সবকিছু দেখেশুনে সেও কেঁদে ফেলেছিল কিন্তু নিজেকে সামলে নিয়ে বিধ্যস্ত মিলুকে বের করে এনেছিল লেডিস-রুম থেকে একটা অটো ডেকে মিলুকে নিয়ে সোজা চলে গেছিল নিজেদের বাড়ি অদিতির দাদা ডাক্তার, বাড়িতেই ছিল সংক্ষিপ্তভাবে অদিতি তাকে মিলুর ঘটনাটা বলতেই দাদা দৌড়ে এসেছিল মিলুকে দেখতে ছোট্ট বোনের প্রিয় বান্ধবীর এই অবস্থা দেখে সেও প্রথমে মাথা ঠিক রাখতে পারেনি কিন্তু সে ডাক্তার মানুষ, দ্রুত নিজেকে সামলে নিয়ে মিলুর চিকিৎসায় লেগেছিল বাড়ির সবাইয়ের অজ্ঞাতে দাদাকে সাহায্য করেছিলো বোন দাদার নির্দেশে অদিতি  মিলুর বাড়ি ফোন করে জানিয়েছিল যে আজ রাত্রে মিলু ওদের বাড়ি থাকবে সারা রাত মিলুর পাশে ছিল অদিতি, মিলুকে সাহায্য করেছিলো ট্রমা থেকে বেরুতে নিয়ম করে ওষুধ খাইয়েছিল মিলুকে, চোখের জল মুছিয়ে দিয়েছিল ওর পরদিন দাদা কিছু চেক-আপ করে জরুরী ওষুধ খাইয়ে অদিতির সাথে মিলু কে পাঠিয়ে দিয়েছিল তার নিজের বাড়িতে নামিলু কাউকে কিছ্ছু জানতে দ্যায়নি এই বিষয়ে, অদিতি ওর দাদা বাদে অন্য কেউ জানেনা মিলুর এই কলঙ্কের কথা মিলুও প্রতিজ্ঞা করেছিলো মা-বাবা কে তো না-, বিয়ে হলে বরকেও কোনদিনও জানতে দেবে না সে তো কোনদিন প্রমানও করতে পারবে না কে ছিলো সেই পাষন্ড ঘটনাটা জোর করে মন থেকে সরিয়ে দিয়েছিলো সে এই চার বছরে, ভুলেই গেছিল প্রায় আজ আবারো মন কে শক্ত করল মিলু না, অতীত সর্বদাই অতীত সেই তিক্ত স্মৃতিকে আর ফেরাতে চায় না মিলু
বিকালে বেড়াতে বেরল দুজনে একে অপরের হাত ধরে কথা বলতে বলতে নিরিবিলি জঙ্গলের পথে হাঁটছিল ওরা একটা ঘোরের মধ্যে চলে যাচ্ছিলো মিলু আজ রাত্রে মিলিত হবার আগাম উত্তেজনায় অল্প ভিজেও গেছিল মিলুর অন্তর্বাস, শক্ত হয়ে উঠেছিল তার স্তনবৃন্ত, কিন্তু অস্বস্তি না বরং উপভোগ করছিল এটা তারাতাড়ি রাতের খাওয়া সেরে নিল দুজন মিলুর ভিতরটা ফুরফুর করছিল আনন্দে এটাও টের পাচ্ছিল ওর পার্টনারও ওকে পাওয়ার জন্য উদগ্রীব, তার হাতের স্পর্শ, উষ্ণতা তাই বুঝিয়ে দিচ্ছিলো মিলুকে জঙ্গলে রাত আটটা মানে নিঝুম রাত মশারী খাটিয়ে চোখ বুজে অপেক্ষা করছিল মিলু নাইটল্যাম্পের আলোয় মায়াবী হয়ে উঠল ঘর মিলুর শরীর শক্ত হয়ে ঊঠল, সমস্ত দেহমন নিয়ে সে প্রতীক্ষা করতে লাগল তার সঙ্গীর একসময় সে কপালে অনুভব করল একটা চুম্বন শিউরে উঠল মিলু একজোড়া ঠোঁট তার উষ্ণ ঠোঁটকে স্পর্শ করল সারা দিলো মিলুও ধীরে ধীরে চুম্বনের মধ্যে দিয়ে দুজন খুজে নিল দুজনের জিভ মিলু চুসতে লাগল ছেলেটির ঠোঁট, ছেলেটিও মিলুর জিভে হাল্কা কামড় দিল টানটান হয়ে উঠল মিলুর শরীর, স্তনবৃন্ত তার গোপনাঙ্গ হাল্কা ভাবে ভিজে গেল ওর প্যান্টি, নিঃশ্বাস দ্রুত হলো মিলুর জীবনসঙ্গীর ঠোঁট নামলো ওর গলায় ছোট ছোট চুমু লাভ-বাইটসে ভরিয়ে দিতে লাগলো ওর কান, গলা হালকা শীৎকার বেরতে শুরু করেছিল মিলুর গলা থেকে, যা পরিনত হল চাপা আর্তনাদে যখন ছেলেটি মিলুর টপ খুলে ফেলে বামস্তন সম্পুর্নভাবে মুখের ভিতর পুরে নিল নিজের বাঁ হাত দিয়ে চটকাতে লাগলো মিলুর ডানস্তনকে ছেলেটির এগিয়ে যাওয়ার পারফরমেন্স দেখে একটা জিনিস মিলু আবছাভাবে বুঝতে পারছিল যে ছেলেটির জীবনে সে প্রথম নয় অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ছেলেটি জানে কিভাবে নারীকে তৈরি করে নিতে হয় নিজের সেই নারীর চরম সুখ পাওয়ার জন্য কিন্তু এসব চিন্তা খুব দ্রুত বেরিয়ে গেল মিলুর মাথা থেকে মিলুর শরীরজুড়ে তখন ঝরণার প্রবাহ, তার সামনে কি একটা ছোট পাথরের নুড়ি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে? পর্যায়ক্রমে মিলুর দুস্তন কে মর্দন করে ছেলেটি ততক্ষনে নেমে এসেছে ওর পায়ের পাতায় ওর পায়ের আঙুলগুলি মুখে পুরে চোষা শুরু করতেই ছিটকে উঠল মিলুর শরীরটা পায়ের আঙুল চুষলে যে এত উত্তেজনা হয় তা মিলু কোনদিনও জানতো না মিলু দুইহাতে বিছানার চাদর মুঠো করে ধরতে লাগলো পরনের পায়জামার মধ্যদেশ প্যান্টি ভিজে সপসপ করছে যৌনাঙ্গের ভিতরে অদ্ভুত সুন্দর একটা অনুভূতি সারা শরীরে যেন ইলেকট্রিসিটি প্রবাহিত হচ্ছে সোজা হয়ে বসলো ছেলেটি আস্তে আস্তে টেনে খুলে নিল মিলুর পরনের পায়জামা ভেজা প্যান্টি হাল্কা কালো যৌনকেশে ঘেরা ভ্যাজাইনাতে চুমু দিল একটা কেঁপে ওঠে মিলু জিভ দিয়ে মিলুর নববিবাহিত স্বামী বোলাতে থাকে যৌনাঙ্গের পাপড়িতে, ক্লিটে জিভ ঢুকিয়ে দিল ভিতরে পাগল হয়ে গেল মিলু চোখ বুঁজে বালিশে মাথা এপাশ-ওপাশ করতে থাকল খামচে ধরলো স্বামীর চুল মিলুর যৌনছিদ্রে ডানহাতের দুটি আঙুল ঢোকালো ছেলেটি, স্টিমুলেট করতে লাগলো সাথে সাথে জিভ দিয়ে চাটতে লাগলো মিলুর ক্লিট তার চারপাশে অসহ্য সুখে মরে যাচ্ছিলো মিলু কোনরকমে মিনিট পাঁচেক টিকে থেকে চাপা চেঁচিয়ে উঠল মিলু, শক্ত মুঠিতে চেপে ধরল ছেলেটির চুল, বিষ্ফোরিত করল নিজেকে এবং আধো অন্ধকারে অর্ধনিমিলিত অবাক চোখে তাকিয়ে দেখল ওর নববিবাহিত স্বামী ওর শরীর থেকে নিঃসৃত তরল জিভ দিয়ে চেটে নিচ্ছে সামান্য একটু পড়েছে বিছানার চাদরে
উঠে এলো ছেলেটি মিলুর শরীরের উপর আবার আদর করতে লাগলো মিলুর স্তনে, বগলে, গরম জিভ বুলিয়ে দিল দুই স্তনের মাঝের উপত্যকায়, কানের লতিতে ততক্ষনে একটু ধাতস্থ হয়েছে মিলু উলটে দিল সে ছেলেটিকে, ওর উপরে উঠে এল এইসময় নাইট-ল্যাম্প অফ হয়ে গেল পাওয়ার কাট কিন্তু মিলু থামল না আদর করতে লাগলো তার লোমশ বুকে, জিভ বুলিয়ে দিল তার নিপলে, হালকা কামড় দিল কানের লতিতে, অ্যরিওলায় বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলেও স্কুলে পড়ার সময় থেকে আজ অবধি ফাজিল বান্ধবীদের থেকে যা যা শিখেছিলো তা অ্যাপলাই করার চেষ্টা করলো, যদিও জানত ওর সদ্যবিবাহিত হাব্বি অনেক বেশী জানে ওর থেকে ধীরে ধীরে মিলু নেমে এল ছেলেটির শরীরের নিচে প্রথমবার হাত দিয়ে স্পর্শ করল কোন পুরুষের উত্তেজিত যৌনদন্ড একটু কেঁপে উঠল ছেলেটি সে হয়ত অন্য কিছু আশা করেছিল, কিন্তু অনভিজ্ঞ মিলু জানতো না কিভাবে মুখ দিয়ে এটি ব্যবহার করতে হয় ছেলেটি সেটা বুঝতে পেরে মিলু কে আলতো করে ধরে শুইয়ে দিল চি করে নিজে দুহাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসল ঝুঁকে পড়ল মিলুর উপরে পিচ্ছিল যোনিপথে নিজের পুরুষাঙ্গকে বসাল মিলুর ভিতরে ঢোকানোর জন্য চোখ বন্ধ করল মিলু আস্তে চাপ দিল ছেলেটি, একটু ঢুকল আবার হাল্কা চাপ, আর একটু এইভাবে আস্তে আস্তে চাপ দিতে দিতে হঠা জোরে এক মোক্ষম চাপ দিলো ছেলেটি কঁকিয়ে উঠল মিলু পুরানো স্মৃতিটা ফিরে আসবো আসবো করছিল, জোর করে তাকে সরিয়ে দিলো মিলু তার সামনে এখন নতুন জীবন, ওসব নিয়ে একবিন্দুও ভাববে না সে দুইহাতে জড়িয়ে ধরল সে তার স্বামীর গলা স্ট্রোক দিতে সুরু করল মিলুর সদ্যবিবাহিত জীবনসঙ্গী প্রাথমিক ব্যথাটা ছাপিয়ে অন্য একটা অনুভুতি হচ্ছিল মিলুর আমেজটা ছড়িয়ে পড়ছিল শরীরের প্রত্যেকটা কোনে স্বর্গসুখের আবেশে তলিয়ে যেতে যেতে দুহাত দিয়ে ছেলেটির কোমর জড়িয়ে তাকে আরও কাছে টানার চেষ্টা করছিল মিলু মিনিট দশেক কেটে গেল আরও একবার অর্গাজম করে মিলুর মনে হচ্ছিল সারারাত এইভাবেই যেন তার হাব্বি তাকে চরম আদর করে চোখ বন্ধ করে স্বামীর আদর শরীর মনে অনুভব করছিল মিলু ওর শরীরের উপর শুয়ে ওর স্বামী কোমর দোলাচ্ছিল মিলুর আরও ভিতরে নিজেকে প্রোথিত করার জন্য চোখ খুললো মিলু পাওয়ার এসে গেছে নীল নাইট-ল্যাম্পের আলোয় ঘরটা মায়াবী লাগছে আবার পুরোপুরি চোখ খুললো সে সঙ্গে সঙ্গে বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে গেল ওর শরীর একমুহুর্তের জন্য হার্টবিট থেমে গেল মিলুর ছেলেটি মিলুর বাঁ গলায়, কানে জিভ দিয়ে চেটে দিচ্ছিল তখন ঘরের স্বল্প আলোয় মিলুর দৃষ্টিতে ভেসে উঠলো ছেলেটির বাঁ কাধ একটি মাঝারি লাল জরুল সেখানে, যেন সমুদ্রের মাঝখানে একটি দ্বীপ দুইহাত দিয়ে মুখ ঢাকলো মিলু সারাজীবন কি শেষে এক ধর্ষকের সাথে কাটাতে হবে তাকে?
 

No comments:

Post a Comment